আমার আবুলতাবুল যদি লাইগ্যা যায়

এম. এ. আহাদ পলাশ
————————————————————-

বন্যা কবিলিত এলাকায় যারা নৌকার প্রার্থী হতে যাবেন তাঁদেরকাছে বিনীত আবেদন থাকবে নৌকার প্রতিক পেতে হলে উপজেলায় বাস্তব জারুল কাঠের নৌকা জমা দিয়ে নমিনেশনের আবেদন করবেন, যার মালিকানা আপনাদেরই থাকবে।
সাংসদ প্রার্থীদের জন্য একশো মানুষবাহী, উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য পঞ্চাশ বা একশো, আর চেয়ারম্যান প্রার্থীরা অন্তত ত্রিশ চল্লিশ জন যাত্রীবাহী যাতে করে বাস্তব নৌকা নিয়ে এলাকা পরিদর্শন করতে অন্যের হাতের দিকে চাইতে না হয়।

প্রার্থিতার লবিং শুরু করার আগেই এটা করে নিলে কেউ দেউলিয়া হবার সম্ভাবনা নেই।

আর যারা ধানের শীষ চাইবেন তারাও ক্রমানুসারে ত্রিশ মন ধানের সমপরিমান মূল্য থেকে শুরু করে ব্যাংকে রাখবেন ( সরকারী একাউন্টে যাতে খুচুড়ী রান্না করে বন্যার্থদের মুখে তুলে দেওয়া যায়) এতে করে আপনারা নৌকা বর্জন করলে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বোট বানানোর কাজ শুরু করতে পারেন।

প্রত্যেক মাননীয় এম,পি, উপজেলা চেয়ারম্যান, চেয়ারম্যান তাদের জলযানে নিজস্ব নাম লিখা থাকবে।

( ভুল আমার হতেই পারে তার জন্য আমি ক্ষমা চাইবো তবে নেতৃত্ব দিতে আসার আগে বন্যার প্রতিকুলতা পরিদর্শন কল্পে আলোচনা সাপেক্ষে আমার প্রস্তাবকে এদিক সেদিক করুন, তবু আমার আবেগে আঘাত দিয়ে কি হবে আপনাদের লাভ)

 

এম. এ. আহাদ পলাশ

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, দক্ষিন কুলাউড়া

প্রাক্তন চিত্রাঙ্কন প্রশিক্ষক, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী

 

শেয়ার করুন