মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে মৌলভীবাজারের জুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দিনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
২৪ জুলাই মঙ্গলবার মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহ্জালাল এতথ্য নিশ্চিত করেন। গত (২৩ জুলাই) রবিবার তাকে প্রত্যাহার করে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , গত ১৩ জুলাই জুড়ী থানার একদল পুলিশ অভিযোগ ছাড়াই উপজেলা সদরের বাসিন্দা সায়েম আহমদের বাসায় যায়। ওই সময় সায়েম আহমেদ পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে জুড়ী থানায় একটি মামলা করে। তবে ওসি জালাল উদ্দিন মামলার প্রধান আসামি সায়েমকে গ্রেফতার করেও ছেড়ে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও পরে সায়েম আহমেদকে আবার গ্রেফতার করা হয়। আসামী ছেড়ে দেয়া নিয়ে সচেতন মহলসহ ওই এলাকার মানুষের মনে পুলিশের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। পরে জুড়ী থানা থেকে ওসি জালাল উদ্দিনকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।
মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহ্জালাল বলেন, কর্তব্যকাজে অবহেলার কারণে তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এবিষয়টি তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , গত ১৩ জুলাই জুড়ী থানার একদল পুলিশ অভিযোগ ছাড়াই উপজেলা সদরের বাসিন্দা সায়েম আহমদের বাসায় যায়। ওই সময় সায়েম আহমেদ পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে জুড়ী থানায় একটি মামলা করে। তবে ওসি জালাল উদ্দিন মামলার প্রধান আসামি সায়েমকে গ্রেফতার করেও ছেড়ে দেন বলে অভিযোগ ওঠে। যদিও পরে সায়েম আহমেদকে আবার গ্রেফতার করা হয়। আসামী ছেড়ে দেয়া নিয়ে সচেতন মহলসহ ওই এলাকার মানুষের মনে পুলিশের ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। পরে জুড়ী থানা থেকে ওসি জালাল উদ্দিনকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।
মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহ্জালাল বলেন, কর্তব্যকাজে অবহেলার কারণে তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এবিষয়টি তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।