»আন্তর্জাতিক»আলোকিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ গড়ে তোলতে এই আসনের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদ এম.পি’র বিকল্প কেউ নেই!
আলোকিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ গড়ে তোলতে এই আসনের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদ এম.পি’র বিকল্প কেউ নেই!
জালালাবাদ বার্তা ডট কম ।
প্রকাশিতকাল:
সাইফুল ইসলাম:
আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মনোনিত মৌলভীবাজার-৪ কে স্বপ্নে গাঁথা আলোকিত শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ গড়ে তোলতে এই আসনের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদ এম.পি’র বিকল্প কেউ নেই।
তাই উনার সমর্থনে যুক্তরাজ্য বঙ্গবন্ধু শিশু একাডেমী’র আয়োজনে নির্বাচনী আলোচনা সভা নর্থওয়েলস এর কেনারপন শহরের স্বপ্না রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১০ ডিসেম্বর সোমবার যুক্তরাজ নর্থওয়েলস এর কেনারপন শহরের স্বপ্না রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধু শিশু একাডেমী ইউ.কে এর সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহাজাহানুর রাজার সভাপতিত্ব এবং জসিম উদ্দিন এর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চেশিয়ার এন্ড নর্থওয়েলস আওয়ামী লীগ এর সভাপতি আব্দুস ছালাম, এবং প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মনছব আলী জেপি।
সভায় অন্যন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- এনটিভির নর্থ এন্ড মিডল্যান্ড ব্যুরো চীফ ফারসু আহমেদ চৌধুরী, চেশিয়ার এন্ড নর্থওয়েলস আওয়ামী লীগ এর সহ-সভাপতি সৈয়দ মুস্তাকিম আলী, সাধারণ সম্পাদক এটিএম লোকমান, আবুল কাসেম নোমান, মুক্তিযোদ্ধা সাব্বির আহমেদ চৌধুরী, এমদাদুর রহমান মুহিত, কয়ছর মিয়া, লিভারপুল বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফখরুল আলম, প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা কবি সূরুজ্জামান চৌধুরী, আখলিসুর রহমান, শাহ কামরুল আলম প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন – বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদ বিগত ৫ বারের একজন সফল জন প্রতিনিধি। তিনি বিগত সরকারের আমলে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন মৌলভীবারের শ্রীমঙ্গল -কমলগঞ্জ এলাকায়। আর এলাকার জনপ্রিয়তার কারণেই মূলত: আওয়ামীল লীগ পূনরায় তাকে একক প্রার্থী মনোনিত করেছেন।
বক্তারা আওয়ামীল লীগ সরকারের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. আব্দুস শহীদকে পূনরায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার জন্যে এলাকাবাসীর প্রতি আহবান জানান।
সভায় আওয়ামী লীগ সহ এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ ম্যানচেষ্টার, চেষ্টার, লিভারপুল, উইরাল, ভাংগর, কেনারপন, পেষ্টাটিন শহরের বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা এতে উপস্থিত ছিলেন। সবশেষে এক আনন্দঘন নৈশ্যভোজের মধ্যে দিয়ে অনুষ্টানের সমাপ্তি ঘটে।