মুহাম্মদ হাবিলুর রহমান জুয়েল, সিলেটঃ
তৃনমূল থেকে গড়ে উঠা এড. শাহ ফরিদ আহমদের রাজনিতিতে অভিষেক ঘটে ১৯৭২ পরর্বতী সময়ে বিশ্বনাথ থানা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক হিসাবে।
পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি ও আমির হলের এজিএস নির্বাচিত হন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে অনার্স ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করেন। সর্বশেষ চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এল এল বি ডিগ্রী লাভ করেন। পেশায় তিনি সিলেট জজ কোর্টের সিনিয়র আইনজীবি।
স্বৈরশাষক এরশাদ বিরোধী আন্দোলন ও বিএনপি- জামাত জোট সরকারে দু:শাসন সহ সকল গনতান্ত্রিক আন্দোলনে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন এই রাজনিতিক।
২০০১ সালে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য , ২০০২ সালে সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১১ সালে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সকল কর্মসূচি এবং ভিশন বাস্তবায়নের একজন নিরলস নিভৃতচারী কর্মি হিসিবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত করতে জেলা শহরসহ ১৩ টি উপজেলায় চষে বেড়িয়ছেন এই প্রচারবিমুখ নেতা।
সম্প্রতি সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন সামনে রেখে শাহ ফরিদ আহমদকে ঘিরে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
একজন উচ্চ শিক্ষিত, ভদ্র, পরিচ্ছন্ন ইমেজের ব্যাক্তিকে কে আসন্ন সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করার দাবী উঠেছে খোদ তৃণমূল থেকে।
সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার শেখ হাসিনার সংগ্রামে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান শাহ ফরিদ আহমদ হতে পারেন সিলেট জেলার যোগ্য কান্ডারী ।
উনার অগ্রজ শাহ মোদাব্বির আলী মানিক মহান মুক্তিযোদ্ধের সংগঠকের পাশাপাশি স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বৃহত্তর সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।