বিশেষ প্রতিনিধি.

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে পৈত্রিক সম্পত্তির অধিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভুগি। এব্যাপারে মৌলভীবাজার জেলা জজ দ্বিতীয় আদালতে একটি দেওয়ানী মামলাও রয়েছে।

১৩ এপ্রিল সোমবার সকালে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্য তিনি সাংবাদিকদের সামনে এসব তথ্য উপস্থাপন করেন।

লিখিত বক্তব্য যেসব অভিযোগ তা হুবুহুবু তুলে ধরা হল  —আপন মামা স্বার্গীয় রামব্রীজ রুদ্রপাল বর্ণিত রামব্রীজ প্রজাপতির পিতা এস এ রেকডীয় মালিক হলেন ভক্ত কুমার। ভক্ত কুমার মৃত্যকালে ওরষজাত ২ পুত্র এবং ৩ কন্যা জীবিত ছিলেন। হিন্দু দায়ভাগ বিধান মতে মৃত ব্যক্তির পুত্র জীবিত থাকলে কন্যারা সম্পত্তি পান না ভক্ত কুমারের রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে ২ পুত্র রামব্রীজ রুদ্র পাল উরফে রামব্রীজ প্রজাপতি এবং রামকৃষ্ণ রুদ্রপাল উভয়েই পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে সমান অংশে অংশ প্রাপক হন। সে-মতে আমার মামা দ্বয়ের মধ্যে রামব্রীজ রুদ্রপাল উরফে রামব্রীজ প্রজাপতি তিনির স্বত্তাংশের ভূমিতে ভোগ দখলকার থাকা অবস্থায় আমার মাতা বাসন্তিকে বিবাহের পরপরই আমার পিতা সিতারামকে আমার মামা রামব্রীজ রুদ্রপাল নিজ তত্ত্বাবধানে হেফাজতে নিয়ে আসেন এবং গৃহাদী নির্মাণে তথায় ঘর-সংসার করিয়া আসাবস্থায় আমার পিতা সিতারামের ওরশে আমার মাতা বাসন্তির গর্ভে বিগত ০৫/০৪/১৯৭৩ইং তারিখে আমার জন্ম হয়। আমার জন্মের প্রায় বছর খানেক সময়ে আমাকে আমার মামা রামব্রীজ রুদ্রপাল ও মামী শিবদুলারী আমাকে দত্তক পুত্র হিসাবে গ্রহণ করে নিজ পুত্র হিসাবে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত লালন পালন ভরণ-পোষণ করিয়া আসিতে থাকেন, ওপর দিকে আমার মাতা-পিতা আমাকে রামব্রীজ রুদ্র পাল ওরফে রামব্রীজ প্রজাপতি দত্তক পূত্র হিসাবে গ্রহণ করিয়া নেওয়াতে চিরতরে ভারতে ১৯৭৪ সালে চলিয়া যান। সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসরত: অবস্থায় আমার পিতা-মাতা উভয়ে মুত্যবরণ করেন। আমার মামা রামব্রীজ রুদ্র পাল ওরফে রামব্রীজ প্রজাপতি আমাকে দত্তক পুত্র হিসাবে গ্রহণ করিয়া নিজ পুত্রের ন্যায় লালন পালন ভরণ-পোষণ চিকিৎসা ইত্যাদি সহ যাবতীয় ব্যয়ভার বহণ করিয়া আসিতে থাকাবস্থায় শ্রীমঙ্গল থানাধীন মৌজা বালিশিরা পাহাড় ব্লক-২ জে এল নং ৭২ এস এ দাগ ২২৯, ২৩০ আর এস ডিপি খতিয়ান ১১৯ আর এস ছাপা ১১৯ আর এস দাগ ১১৬ এ মোয়াজী ০.৩০ একর (এক কেদার) ভূমি আমাকে প্রদান করে দেওয়াতে তথায় পূর্বের স্থিত গৃহাদীতে সংস্কার করে বসবাস করি এবং রাস্তার সংলগ্ন ভূমিতে একটি দোকান গৃহ নির্মাণে ব্যবসা পরিচালনা করিয়া আসিতেছি।

আমার মামা রামব্রীজ রুদ্রপাল ওরফে রামব্রীজ প্রজাপতি তিনির পিতার ত্যাজ্য বিত্তে প্রাপ্ত ভূম্যাদি নিজ একক নামে বিএস জরীপে প্রতিটি স্তরে রেকর্ড করান বিনা আপত্বিতে তসদিক কর্তৃক ডিপি খতিয়ান এবং ছাপা খতিয়ান রেকর্ড হয়। আমার মামা রামব্রীজ রুদ্রপাল জীবিত কালে তিনির জ্ঞাতসারেই তামাদী মোদ্দতের উর্ধ্বকাল যাবৎ আইন নির্দিষ্ট মেয়াদ অতিক্রান্তে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে শান্তিপূর্ণ ভাবে পূর্বোক্ত এসএ ২২৯, ২৩০ দাগে আর এস ১১৬ দাগে ০.৩০ একর (এক কেদার) ভূমিতে একক ভাবে দখল ও বিরুদ্ধ দখল জনিত স্বত্বমুলে মালিক স্বত্ববান ভোগ দখলকার আছি।
আমার মামা রামব্রীজ রুদ্রপাল ওরফে রামব্রীজ প্রজাপতি মুত্যকালে আমি দত্তক পুত্র। গৌতম রুদ্রপাল উরফে গৌতম প্রজাপতি ও ১ (এক) স্ত্রী শিবদুলারী রুদ্রপাল এবং ৩ কন্যা বিদ্যামন রেখে যান। হিন্দু দায়ভাগ বিধানমতে রামব্রীজ রুদ্র পালের রেখে যাওয়া সম্পত্তি মোয়াজী ৬.১৯ একর ভূমিতে দত্তক পুত্র পূর্ণপুত্রের সমান হিস্যার অংশ প্রাপক হন। বিধায় রামব্রীজ রুদ্রপালের বিধবা স্ত্রী শিবদুলারী রুদ্রপাল ৩ (তিন) ভাগের এক অংশ, পুত্র গৌতম রুদ্রপাল ৩ (তিন) ভাগের এক অংশ ও আমি দত্তক পুত্র পবন রুদ্রপাল ৩ (তিন) ভাগের এক অংশ মৌরশি সূত্রে এজমালিতে মালিক স্বত্তবান ভোগদখল শাসন সংরক্ষণ করিয়া আসিতেছি। ইদানিং আমার ভাই গৌতম রুদ্রপাল আমাকে ও মাতা শিবদুলারী রুদ্রপাল উভয়কে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্রে এলাকার প্রভাবশালী কয়েক ব্যক্তির সঙ্গে লিপ্ত থাকিয়া বহুতর ভূমি গৌতম রুদ্রপাল তিনির ২ কন্যা প্রিয়াঙ্কা ও জয়ন্তিদের বরাবরে দানপত্র দলিল সম্পাদন ও রেজি: করেদেন যাহা সম্পূর্ণ বেইআইনী অবৈধ বটে। কেননা আইনগত ও বৈধভাবে গৌতম এককভাবে রামব্রীজ রুদ্রপালের সম্পত্তিতে মালিক ছিলেন না। গৌতম রুদ্রপাল মাতা শিবদুলারীও আমি পবন রুদ্রপাল প্রত্যেক সমানঅংশে মালিক ছিলাম। বর্ণিত ২ কন্যার নামে দানপত্র দলিল গোপনে অজ্ঞাতে অসাক্ষাতে রেজি:কার্য করার পূর্বেই আমি স্থানীয় ভাবে এলাকার মান্যবর ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বিভাগ বন্টনের জন্য তলব তাগিদ দেই। আমার ভ্রাতা গৌতম ভাইয়ের কারণে তাহা সমাধান না হওয়ায়, আমি বাধ্য হয়ে মাননীয় যুগ্ম জেলাজজ ২য় আদালত মৌলভীজার মৌকদ্দমা স্বত্ব ০১/২০২০ইং নং বাটোয়ারা মামলা দায়ের করি। তাহা বিচারাধীন রহিয়াছে।
আমার ভ্রাতা আমাকে সম্পত্তি হতে বঞ্চিত করার জন্য এবং মাতা শিবদুলারী জীবিত থাকাবস্থায় সে একক ষোলআনা মালিক বেআইনী ভাবে দাবী করিয়া ২ কন্যা রবাবরে অধিকাংশ ভূমি দানপত্র দলিল করে গোপন রাখেন এবং দানীয় ভূমি এখনও হস্তান্তরিত হয় নাই। সে কারণে দানপত্র দলিল খানা বেআইনী অকার্যকর দলিল বটে।
রামব্রীজ রুদ্রপাল উরফে রামব্রীজ প্রজাপতি আমার জন্মের ১ বছরের মধ্যে আমাকে দত্তক এনে লালন পালন করা ভরণ-পোষণ চিকিৎসাদি বহন করে আসিতে থাকার বিষয় নিকটআত্মীয় সহ স্থানীয় এবং আশপাশ এলাকার লোকজন সাবেক মেম্বার, ডা:, বিভিন্ন পেশাজিবী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত মান্যবর ব্যক্তিগণ, আমার ভাই গৌতমের আপন বোন জয়মতি, গৌতমের পিষি আমার মাসি, গৌতমের কাকা সহ অনেক এ ব্যাপারে জ্ঞাত রহিয়াছেন। সর্বোপরি আর এস ১১৬ দাগের ০.৩০ একর (এক কেদার) ভূমিতে আমি তামাদি মোদ্দতের উর্ধ্বকাল যাবৎ ভোগ দখলকার থাকায় সেই ভূমি দখল বিরোদ্ধ দখল জনিত স্বত্ব এবং বাকি ভূমিতে ৩ (তিন) ভাগের এক অংশের ছাহাম পাবার (২.২৬৩৩) একর ভূমি মাননীয় যুগ্ম জেলাজজ ২য় আদালতে স্বত্ব ০১/২০২০ইং নং বন্টনের মামালা দায়ের করি। আমার ভ্রাতা গৌতম রুদ্রপাল উরফে গৌতম প্রজাপতি বর্ণিত মামলার বিষয় জ্ঞাত থাকিয়া ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকিয়া, আমার স্বত্ব দখলিয় ভূমি ও মামলার অন্যান্য ভূমি অন্যত্র বিক্রয়ের ষড়যন্ত্র করিয়া বিক্রয় করা হইবে মর্মে স্থানে স্থানে সাইনবোর্ড পুতিয়া রাখিলে পর আমি বাধ্য হয়ে মামনীয় যুগ্ম জেলাজজ ২য় আদালতেই দেওয়ানী কার্য্যবিধি ৩৯নং আদেশের ১নং রোলের বিধান মতে অস্থায়ী নিষেধাক্ষার দরখাস্ত দাখিলক্রমে শুনানী করিলে উক্ত বিচারক মহোদয় সন্তোষ্ঠ হয়ে নোটিশ প্রাপ্তির ১৫ দিনের মধ্যে কেন অস্থায়ী নিষেধাক্ষা জারী হইবে না? কারণ দর্শাইতে নির্দেষ প্রদান করেন।
তিনি আরও বলেন, আমার ভাই গৌতম রুদ্রপাল উরফে গৌতম প্রজাপতি তিনির ২ কন্যা ও স্থানীয় ব্যক্তি প্রত্যেকেই বর্ণিত মামলার অস্থায়ী নিষেধাক্ষার সমন। নোটিশ প্রাপ্ত হইয়া আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি সহ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে আবদ্দ রেখে, মামলা করার উচিৎশিক্ষা দিবে মর্মে প্রতি নিয়ত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে এবং অতি শিঘ্রই বাঁচতে হলে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বল প্রয়োগ করে যাচ্ছে।
তাই বাধ্য হয়ে আমি আপনাদের মাধ্যমে আজকের সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের, মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়, মাননীয় আইজিপি মহোদয় সকলের প্রতি আমার আকুল আবেদন- আমি আমার হক দাবী করছি এবং উপযুক্ত আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের করেছি। আদালত হতে ডিগ্রী পাইলে মাননীয় আদালত আমার ছাহামের ভূমির দখল সমজাইয়া দিবেন। আমি অন্যায় দাবী করলে মামলায় পরাজিত হবো। যেহেতু হিন্দু আইনের একটা অধ্যায় আছে দত্তকপুত্র (অফড়ঢ়ঃ ংড়হ) সেখানে সুক্ষভাবে বলা হয়েছে পুত্রের সমান অংশ দত্তক পুত্র বা পালিত পুত্র পাবে। তাছাড়া মূল মালিক রামব্রীজ মুত্যুকালে স্ত্রীসহ, আপন পুত্র গৌতম রুদ্রপাল ও দত্তক পুত্র আমি পবন রুদ্রপাল জীবিত থাকায় এবং সঙ্গে একাধিক কন্যা থাকিলেও পুত্র কর্তৃক বঞ্চিত থাকায় বিধবা স্ত্রী, পুত্র গৌতম রুদ্রপাল ও দত্তক পুত্র পবন রুদ্রপাল প্রত্যেকেই সমান অংশে অংশিদার ও এজমালিতে দখলকার ছিলেন এই অবস্থায় নিতান্ত অন্যায় আকারে বেআইনি ভাবে গৌতম রুদ্রপাল আপন মাতাকে ও আমি পবন রুদ্রপালকে সম্পদ হইতে বঞ্চিত করার জন্য ২ কন্যা বরাবরে বেআইনি দানপত্র দলিল করে, পরবর্তিতে প্রভাবশালী ব্যক্তি বরাবরে একখন্ড বায়নানামা দলিল রেজি: কার্য সম্পূর্ণ করেন। গৌতম রুদ্রপাল রাজব্রীজ এর সম্পত্তি প্রথমত ষোলআনা মালিক নন বৈধভাবে ৩ (তিন) ভাগের এক অংশের মালিক। তিনি দান করতে হলে ৩ (তিন) ভাগে এক অংশ দান করতে পারেন। অতিরিক্ত করতে পারেন না। দ্বিতীয়ত: অংশীদার তিন জন তাদের মধ্যে এখনো বন্টন হয়নি। এজমালী সম্পত্তি সু-চিহ্নিত বিভাগ বন্টন না করিয়া মেয়েদের বরাবরে দানপত্র দলিল করিলেও দানিয়ভূমি মেয়েদের বরাবরে দখল হস্তান্তর হয়নি। দখল হস্তান্তর না করায় দানপত্র দলিলাদি অকার্যকর বটে।
তৃতীয়ত: গৌতম রুদ্রপাল ৩ (তিন) ভাগের এক অংশ ১.৯৬৩৩ একর পাবেন। রামব্রীজের স্ত্রী শিবদুলারী ৩ (তিন) ভাগের এক অংশে ১.৯৬৩৩ একর এবং আমি পবন রুদ্রপাল পাব ৩ (তিন) ভাগের এক অংশে ১.৯৬৩৩, ও রামব্রীজ কর্তৃত প্রাপ্ত আমি পবন রুদ্রপাল ০.৩০ সহ মোট ২.২৬৩৩একর ভূমি, এক্ষেত্রে গৌতম রুদ্রপাল এককভাবে ষোলআনা দাবী অন্যায় অকার্যকার। গৌতম রুদ্রপাল একক ভাবে ষোলআনা দাবী করে মেয়েদের বরাবরে দানপত্র দলিল রেজি: করা আইন ও ন্যায়নীতি পরিপন্থি বিধায় তিনির প্রকৃত অংশের অধিক কখনই কার্য্যকর হবে না এবং বর্ণিত দানপত্র দলিলের অনুকুলে এবং অন্যান্য ভূমি সামিলে প্রভাবশালী ব্যক্তি বরাবরে ৪.৮২ একর ভূমি নিয়ে ৭,০০,০০,০০০/- (সাত কোটি) মূল্য নির্ধারণে বায়নানামা রেজি: দলিল নং ৪৮৭১/২০১৯ইং খানাও আইন ও ন্যায়নীতি পরিপন্থি বিধায় আমি পবন ও মাতা শিবদুলারী অংশ ২জনের সামিলে দানপত্র দলিল ও বায়নানামা দলিল একটি আইন ও ন্যায়নীতি পরিপন্থি বিধায় বর্ণিত দলিল দুটি অনুকুলে আমার দায়েরকৃত মামলা স্বত্ব ০১/২০২০ইং নং বিচারধীন থাকাঅবস্থায় কোন ভাবেই মামলার ভূমাদি বিক্রয় বা হস্তান্তর না করার জন্য অস্থায়ী নিষেধাক্ষার আদেশ এখন পর্যন্ত বহাল থাকায় গৌতম ও স্থানীয় দলবদ্ধ প্রভাবশালী ব্যক্তিগণ আমার প্রতি আক্রোশ হয়ে আমাকে প্রাণে হত্যা না করেন বা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়েরক্রমে হাজতাবদ্ধ না করেন তজুন্য আপনাদের মাধ্যমে অত্র সংবাদ সম্মেলন করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মহোদয় এবং সর্বোপরি মাননীয় আইজিপি মহোদয় এর সু-দৃষ্টি কামনার্থে আমার এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ কামনা করিতেছি ।
আপনাদের মধ্যেমে মাননীয় পুলিশ সুপার মৌলভীবাজার। স্থানীয় শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ উপজেলাদ্বয়ের এসপি সার্কেল মহোদয় স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা শ্রীমঙ্গল মহোদয়ের প্রতি আমার আকুল আবেদন আমার দায়েরকৃত বর্ণিত স্বত্ব ০১/২০২০ইং নং বন্টনের মামলা যুগ্ম জেলাজজ ২য় আদালতে বিচারধীন থাকাবস্থায় আমার ভ্রাতা গৌতম রুদ্রপাল এবং তার ২ কন্যা সহ জনৈক প্রভাবশালী ব্যক্তি আমাকে এবং আমার পরিবারের সদস্যদের জানমালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পদক্ষেপে গ্রহণ করিতে আঙ্গা হউক।
  • বিনীতনিবেদক
  • পবন কুমুর পাল উরফে পবন রুদ্রপাল)
    পিতা: মৃত- সীতারাম (জন্ম দাতা)
    দত্তক পিতা/মামা স্বর্গীয় রামব্রীজ রুদ্র পাল উরফে রামব্রীজ প্রজাপতি)
    সাং- রাধানগর, ডাক ও থানা শ্রীমঙ্গল, জেলা: মৌলভীবাজার।
শেয়ার করুন

Leave A Reply