বরখাস্ত ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকত, নন্দলালকে মেজর সিনহার নিহত হওয়ার ঘটনাস্থলে

  • ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।
  • কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ এর নিজস্ব গ্রুপের পেইজে দেওয়া এক ক্ষুদে বার্তায় জানিয়েছেন।
  • আজ ২১ আগস্ট শুক্রবার বেলা ১২টার নাগাদ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) র‍্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম মেজর (অবঃ) সিনহা মোঃ রাশেদ হত্যা মামলার রিমান্ডে থাকা মূল ৩ আসামি, বরখাস্ত হওয়া টেকনাফ মডেল থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বরখাস্ত হওয়া ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী ও বরখাস্ত হওয়া এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিতকে ঘটনাস্থল মেরিন ড্রাইভ রোডের টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের নিকটে নিহত হওয়ার স্থলে নিয়ে যাবেন।
  • রাশেদ খানের বড়বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস (৪২) বাদী হয়ে চাকুরী থেকে বরখাস্ত হওয়া প্রদীপ কুমার দাশ, লিয়াকত আলী, নন্দলাল রক্ষিত, সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন ও এএসআই লিটন মিয়া সহ ৯জনকে আসামী করে টেকনাফ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত ৫ আগস্ট সকালে হত্যা মামলাটি দায়ের করেন। যার টেকনাফ থানার মামলা নম্বর : ৯/২০২০, জিআর মামলা নম্বর : ৭০৩/২০২০ ইংরেজি (টেকনাফ)। এছাড়া সিনহা হত্যাকান্ডের পর টেকনাফ মডেল থানায় পুলিশের দায়েরকৃত জিআর ৫৯৬/২০২০ এবং ৫৯৭/২০২০ নম্বর মামলা ২টিও বিজ্ঞ আদালতের আদেশে কক্সবাজার র‍্যাব-১৫ তদন্ত করছে।
  • আদালতের আদেশের পর মামলা তদন্তের ভার র‍্যাব-১৫ এর কাছে ন্যাস্ত হয়।
  • মেজর (অবঃ) সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস এর করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) র‍্যাব-১৫ এর সহকারী পরিচালক সিনিয়র পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম রিমান্ডে থাকা এই ৩ আসামিকে গত ১৮ আগস্ট সকাল ১১ টা ২০ মিনিটের দিকে কক্সবাজার জেলা কারাগার থেকে তার হেফাজতে নিয়ে যায়।
শেয়ার করুন